ঢাকার ধামরাইয়ে জাতীর জনক শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৬তম শাহাদাৎ বার্ষিকী ও শোকাবহ আগস্টে একুশে গ্রেনেড হামলা নিয়ে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত কাল শনিবার (২১আগষ্ট)বিকাল ৪টার সময় ধামরাই উপজেলার গাংগুটিয়া ইউনিয়নের বারবাড়িয়া ভোলানাথ স্কুল এন্ড কলেজের মাঠে দোয়া ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। গাংগুটিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থী ও ইউনিয়ন আওয়ামী-লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও ভাই ভাই এন্টারপ্রাজের মালিক মোঃ আমজাদ মোল্লার সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তব্য দেন, ঢাকা জেলা আওয়ামী-লীগের সভাপতি মাননীয় সংসদ সদস্য বীরমুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব¦ বেনজির আহম্মেদ। তিনি তার সংক্ষিপ্ত বক্তবে বলেন, জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের জম্ম না হলে এই দেশের জম্ম হত না।এর পর তিনি আর ও বলেন পচাঁত্তরের ১৫ আগষ্টের এক রাতে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরের বাড়ীতে নৃশংসীয়ভাবে হত্যা করা হয়ে ছিল জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারকে। গড়তে দিলেন না তার স্বপনের সোনার বাংলাকে। এর পর তারই সুযোগ্য কন্য প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যা করা উদ্দেশ্য ২০০৪ সালের ২১শে আগস্ট গ্রেনেড হামলাসহ ১৯বার চেষ্টা চালানো হয়েছিল। কিন্তু বাংলার রোপকার প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা আল্লাহর রহমতে বেঁচে গেছেন।সর্বশেষ গ্রেনেড হামলা চালিয়ে মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনাকে মারার চেষ্টাও তাদের বিফল হয়েছে। তবে গ্রেনেড হামলা চালিয়ে কত নেতাকর্মীর প্রাণ সেদিন ঝড়ে গেছে।তাই আমাদের একটাই দাবি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের খুনিদের দেশে ফিরিয়ে এনে ও ২১ আগষ্ট যারা গ্রেনেড হামলা চালিয়েছে তাদের মৃত্যুদন্ড কার্যকর করতে হবে। অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন,ধামরাই উপজেলা আওয়ামী-লীগের সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ সাখাওয়াত হোসেন সাখু, ধামরাই উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ সিরাজউদ্দিন সিরাজ, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান এ্যাডঃ সোহানা জেসমিন মুক্তা, ধামরাই উপজেলা আওয়ামী-লীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক ও সানোড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোঃ খালেদ মাসুদ লাল্ট, ধামরাই পৌরসভার ৩নং ওয়ার্ডে কাউন্সিলর মোঃ আমিনুর ইসলাম গার্নেল,।