ঢাকার ধামরাইয়ে যাদবপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের আয়োজনে জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৬ তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (২৪আগষ্ট) বেলা ৩ টার সময় ধামরাই যাদবপুর ইউনিয়নের গুনগ্রাম বাজারের মাঠে এই আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। যাদবপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও যাদবপুর ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মোঃ আইয়ুব আলী ইছাক এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তব্য দেন, ঢাকা জেলা আওয়ামী-লীগের সভাপতি মাননীয় সংসদ সদস্য বীরমুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব বেনজির আহম্মেদ। তিনি তার বক্তবে বলেন, জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের জম্ম না হলে এই দেশের জম্ম হত না ।এর পর তিনি আর ও বলেন পচাঁত্তরের ১৫ আগষ্টের এক রাতে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরের বাড়ীতে নৃশংসীয়ভাবে হত্যা করা হয়ে ছিল জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারকে। গড়তে দিলেন না তার স্বপনের সোনার বাংলাকে। এর পর তারই সুযোগ্য কন্য প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যা করা উদ্দেশ্য ১৯বার চেষ্টা চালানো হয়েছিল। কিন্তু বাংলার রোপকার প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা আল্লাহর রহমতে বেঁচে গেছেন। সর্বশেষ গ্রেনেড হামলা চালিয়ে মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনাকে মারার চেষ্টাও তাদের বিফল হয়েছে। তবে গ্রেনেড হামলা চালিয়ে কত নেতাকর্মীর প্রাণ সেদিন ঝড়ে গেছে। তাই আমাদের একটাই দাবি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের খুনিদের দেশে ফিরিয়ে এনে ও ২১ আগষ্ট যারা গ্রেনেড হামলা চালিয়েছে তাদের মৃত্যুদন্ড কার্যকর করতে হবে। আন্যনদের মধ্যে বক্তব্য দেন ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক মোঃ মিজানুর রহমান মিজান. ধামরাই উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বীরমুক্তিযোদ্ধা মোঃ শাখাওয়াত হোসেন সাখু. ধামরাই উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ সিরাজ উদ্দিন সিরাজ. ধামরাই উপজেলা আওয়ামী সেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মোঃ ইউসুফ আলী. ধামরাই উপজেলা সেচ্ছাসেবক লীগের সহ- সভাপতি মোঃ আরিফ হোসেন.ধামরাই উপজেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য মোঃ বিল্লাল হোসেন. ধামরাই উপজেলা যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি বাবু জীবন চন্দ্র সরককরসহ।