1. sunrisebangla24@gmail.com : দৈনিক সানরাইজ বাংলা : দৈনিক সানরাইজ বাংলা
  2. info@www.dailysunrisebangla.com : দৈনিক সানরাইজ বাংলা :
রবিবার, ০৪ মে ২০২৫, ০৫:৪২ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :

নিখোঁজের একদিন পর পরিত্যাক্ত ভিটা থেকে শিশু জিসানের লাশ উদ্ধার

ধামরাই ঢাকা প্রতিনিধি
  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১১ জুন, ২০২৪
  • ২১১ বার পড়া হয়েছে

ঢাকার ধামরাইয়ে নিখোঁজের একদিন পর কালামপুর বাজার কবরস্থানের পাশে একটি পরিত্যাক্ত ভিটা থেকে জিসান (৭বছর) নামে এক শিশুর লাশ উদ্ধার করেছে ধামরাই থানা পুলিশ।

গতকাল সোমবার (১০জুন) সন্ধ্যার দিকে ধামরাই উপজেলা সূতিপাড়া ইউনিয়নের কালামপুর বাজার কবরস্থানের পশ্চিম পাশে পরিত্যাক্ত একটি ভিটা থেকে শিশু জিসানের লাশ উদ্ধার করা হয়। পুলিশের ধারনা কেউ শিশুটিকে হত্যা করে পরিত্যাক্ত ভিটায় ফেলে রেখে গেছে। নিহত জিসান ধামরাই উপজেলার যাদবপুর ইউনিয়নের ধানতারা গ্রামের মোঃ জুয়েল এর ছেলে। জুয়েল স্ত্রী পুত্র নিয়ে কালামপুর মোঃ আলমের বাড়ীতে ভাড়া থেকে কালামপুর বাজারে হাজী বিরানী হাউজ এর ব্যবসা পরিচালনা করতেন। ভুক্তভোগী ও ন্থানীয় সুত্রে জানা যায়, রবিবার বিকাল বেলা জিসান খেলা করতে গিয়ে আর বাড়ীতে ফিরে আসে নাই। এই দিকে জিসানের বাবা-মা জিসানকে না পেয়ে কালামপুর বাজারেরসহ বিভিন্ন জায়গায় খোজাঁ খুজিঁ করেন। কিন্তু কোথাও জিসানকে না পেয়ে জিসানের বাবা জুয়েল ধামরাই থানা পুলিশকে বিষয়টি অবগত করেন।

কিন্তু তাতেও কোন কাজ হয়নি। পরের দিন বিকাল বেলা কালামপুর বাজার কবরস্থানের পশ্চিম পাশে পরিত্যাক্ত একটি ভিটায় ঘাস কাটতে গিয়ে এক লোক শিশু জিসানের লাশ দেখতে পেয়ে লোকজনকে খবর দেয়। তখন বাজারের লোকজন সেখানে গিয়ে জিসানের লাশ দেখতে পেয়ে পুলিশ ও জিসানের বাবা-মাকে খবর দেয়।

এরপর পুলিশ গিয়ে সেখান থেকে লাশটি উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। এই বিষয়ে জিসানের বাবা মোঃ জুয়েল বলেন, আমার বাবা জিসানকে হত্যা করলো আমার কোন শক্র নেয়। আমি কালামপুর বাজারের হাজী বিরানী হাউজ এর ব্যবসা পরিচালনা করি। কি কারণে আমার বাবা জিসানকে হত্যা করলো। জিসানের শরীরের বিভিন্ন জায়গায় আঘাতের চিহৃ রয়েছে। আমি এর উপযুক্ত বিচার দাবি করছি। এই বিষয়ে ধামরাই থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মোঃ সুজন সিকদার বলেন, কালামপুর বাজার এলাকায় একটি লাশ পাওয়া গেছে খবর পেয়ে দ্রত ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশটি উদ্ধার করা হয়েছে।

প্রাথমিকভাবে ঘটনাটি হত্যাকান্ড বলে ধারনা করা হচ্ছে। লাশটি ময়না তদন্ত করা জন্য ঢাকা হোসেন শহীদ সোহরাওয়াদী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে তদন্ত চলছে। অপরাধীদের গ্রেফতার করে আইনের আওতায় এনে শাস্তি দেওয়া হবে বলে জানান পুলিশের এই অফিসার।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩১৪১৫
১৬১৭১৮১৯২০২১২২
২৩২৪২৫২৬২৭২৮২৯
৩০  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট